বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:১০ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
কুড়িগ্রামে ভারতীয় নাগরিকের বাংলাদেশী জাতীয় পরিচয় পত্র নেয়ার অভিযোগ ফরিদপুরে টিআরসি নিয়োগের প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত প্রার্থীদের ফলাফল প্রকাশ ১২ দলীয় জোটের মুখপাত্র শাহাদাত হোসেন সেলিম রিয়াদে সংবর্ধিত ছাত্র আন্দোলনে শহীদ বেনাপোলের আব্দুল্লাহ’র বাড়িতে স্বাস্থ্যের মহাপরিচালক মদনে শীতবস্ত্র বিতরণ তরুণীকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ, সাবেক ছাত্রদল নেতা গ্রেফতার মহাখালীতে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের ধাওয়া দিলো সেনাবাহিনী ভারত থেকে ফিরে এলেন পাচারের শিকার ২৪ জন শাকিবকে জড়িয়ে ধরে ইমোশনাল হলেন পরীমণি জেনারেল ওয়াকারের সঠিক সিদ্ধান্তে সশস্ত্র বাহিনী আবারও আস্থার প্রতীক

রাত পোহালেই কোজাগরী লক্ষ্মী পূজো, ফলের বাজারে আগুন

রাত পোহালেই কোজাগরী লক্ষ্মী পূজো, ফলের বাজারে আগুন

সমরেশ রায় ও শম্পা দাস, কলকাতা

(১৫ অক্টোবর) মঙ্গলবার বাড়ির মেয়েরা কোজাগরী লক্ষ্মী পূজার আরাধনায় ঘরে ঘরে মেতে উঠবে লক্ষ্মীমাকে আরাধনা ও পূজোর মধ্য দিয়ে সবার মঙ্গল কামনায় ব্রতী হবেন।

বাজারে বাজারে ভীড় জমিয়েছেন ক্রেতা ও বিক্রেতারা-বিক্রেতা বিভিন্ন রকম ‘‘প্রতিমা’’ ও ফল ফুল নিয়ে বসে আছেন। ক্রেতারা একে একে আসছেন প্রতিমা থেকে শুরু করে ফলমূল কেনার জন্য। কিন্তু কিনতে এসে প্রতিমা ও ফল ফুলের দাম শুনে মাথায় হাত।

প্রতিবছর লক্ষ্মী পূজার সময় প্রতিটি জিনিসের দাম এত বাড়ে, তাতে ক্রেতাদের সাধ্যের বাইরে। যাহা বাজেট ধরেন। প্রস্তুতি নিয়ে থাকেন সম্পূর্ণ নতুন করে চেঞ্জ করতে হয়। কারণ ওই বাজেটের মধ্যে তারা কোন কিছুই সম্পূর্ণ করতে পারেননি। কোনোভাবে পূজো সারতে হয়।

আমরা বিভিন্ন বাজারে বিভিন্ন জিনিস ও প্রতিমার দাম যাচাই করতে গিয়ে জানা যায়, বিক্রেতাদের কাছে আমাদের কিছু করার নাই। কিভাবে জিনিসের দাম হু হু করে বাড়ছে। আমাদেরও বাড়াতে বাধ্য হতে হচ্ছে।

যে লক্ষ্মী প্রতিমা আগের বছর ৩০০ থেকে শুরু হয়েছিল, এই বছর সেই প্রতিমা ৫০০ থেকে ৫ হাজার, দশ হাজার পর্যন্ত।

আপেল ১৫০ টাকা কেজি, বে দানা ২৫০ টাকা কেজি, শসা ৬০ থেকে ৭০ টাকা কেজি, নেসপাতি ১৫০ টাকা কেজি, নারকেল ৫০ টাকা থেকে শুরু, ডাব ৫০ টাকা থেকে ৬০ টাকা, পেয়ারা ১২০ টাকা থেকে ১৫০ টাকা। কমলালেবু ২০ টাকা পিস থেকে ৩০ টাকা পিস, গাঁদা ফুলের মালা ২০ টাকা থেকে ৩০ টাকা পিস, রজনীগন্ধার মালা ৮০ টাকা থেকে ২০০ টাকা পিস, পানিফল ১০০ টাকা কেজি, বাতাবি লেবু ২৫ টাকা থেকে ৫০ টাকা, এরপর পুরোহিত তো আছেই।

গড়িয়াহাট মার্কেট, লেক মার্কেট, বেহালা মার্কেট, জানবাজার, যাদবপুর মার্কেট, সব জায়গায় একই অবস্থা।

এইভাবে জিনিসের দাম বেড়ে যাওয়ায় পূজা উদ্যোক্তা থেকে শুরু করে তাদের মাথায় হাত, তবুও তারা জানালেন, মাকে বাড়িতে আনতে হবে, তাই কোনভাবে জিনিস কিনতে হচ্ছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন :

© ২০২৪ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । দৈনিক প্রলয়